বৃহস্পতিবার, ১৭ মার্চ, ২০২২

দৈহিক শক্তি পর্যাপ্ত তার কাজকর্ম,খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে দৈহিক শক্তির

 বিশ্বের সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবার যেগুলো

যার   link hate        দৈহিক শক্তি পর্যাপ্ত তার কাজকর্ম, চলাফেলা, পড়াশুনা ইত্যাদি দৈনন্দিন বিষয়গুলো

 খুব স্বাভাবিক গতিতে চলে। সে থাকে সতেজ ও প্রাণবন্ত। দৈহিক শক্তি যার কম তার সবকিছুতে গোলমেলে। স্বল্পতেই হাঁপিয়ে উঠে। কোন কিছুতেই পরিপূর্ণ সফলতা পায় না। পুষ্টির অভাব থাকলেই দেহে শক্তির পরিমাণ কম থাকে।

 

 খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে দৈহিক শক্তির । বর্তমান যুগে দৈহিক শক্তি বৃদ্ধির জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যই অনেক বেশি কার্যকর  বলে পুষ্টিবিদরা মনে করছেন।

শরীরে শক্তি বৃদ্ধির জন্য পুষ্টিকর খাবারের কোন বিকল্প নেই। নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খেয়ে গেলেই দেহে  দ্রুত শক্তি পাওয়া যায়। তাই দৈনন্দিন খাবারের প্রতি পূর্ণ মনোযোগী হওয়া জরুরি। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পুষ্টিকর খাবারকে অবশ্যই প্রাধান্য দিবেন। 

এবার জেনে নেয়া যাক  শক্তি বৃদ্ধি করে যে খাবারগুলো

 কোন খাবারে কোন ভিটামিন: পুষ্টি ও খাদ্য তালিকা নিয়ে অসাধারণ একটি বাংলা  অ্যান্ড্রয়েড Apps | Techtunes | টেকটিউনস

 

 

:

ডিম

ডিম অধিক প্রোটিন প্রদানকারী খাবার। দৈহিক দুর্বলতা দূর করতে ডিম বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এর ভিটামিন বি১২ খাবারকে শক্তিতে রূপান্তরিত করতে সাহায্য করে। সপ্তাহে অন্তত ৩-৪ টি করে ডিম খান, এতে আপনার শরীরে শক্তি বৃদ্ধি হবে।

দুধ

দুধ এবং দুগ্ধ জাতীয় খাবারে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং প্রাণিজ-ফ্যাট আছে যা দ্রুত দৈহিক শক্তির উন্নতি ঘটায়। যেমন খাঁটি দুধ, দুধের সর, মাখন ইত্যাদি। ছোটদের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই প্রতিদিন এই খাবারগুলো রাখবেন।

মধু

হাজারো গুণে ভরা মধুতে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ আছে যা শরীরে শক্তি যোগায়। দৈহিক দুর্বলতার সমাধানে মধুর গুণের কথা সবারই কম-বেশি জানা। তাই দৈহিক শক্তি বাড়াতে প্রতিদিন পরিমাণ মত মধু খেতে পারেন। মধু দৈহিক শক্তি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতিশক্তিও বৃদ্ধি করে। পানির সঙ্গে মধু মিলিয়ে খেতে পারেন।

বাদাম

বাদামের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ও মিনারেল। বাদাম অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর, এটি কোলেস্টেরল কমায়। এ ছাড়া এর রয়েছে আরও অনেক গুণ। প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ গ্রাম বাদাম খেলে দেহের গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন, মিনারেল এবং সারাদিনের শক্তির জোগান দিতে পারে। পরিবারের সবাইকে নিয়ে বাদাম খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

 ঘরে বসে Spoken English কোর্স মুনজেরিন শহীদ। Best Spoken English Course in  Bangladesh

 

 

 

খেজুর ও কিশমিশ

দেহে শক্তির অন্যতম উৎস হলো খেজুর ও কিশমিশ। এগুলো খেলে দেহে দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি পায়। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ শর্করা। অধিক ক্ষুধার্ত্য অবস্থায় শরীর ক্লান্ত লাগে এ মুহূর্তে তিন-চারটি খেজুর খেলে  আপনার শরীরে শক্তি ফিরে আসবে।  

কলা

কলার রয়েছে ভিটামিন এ, বি, সি ও পটাশিয়াম। ভিটামিন বি ও পটাশিয়াম দৈহিক শক্তি বাড়ায়। তাছাড়া কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ শর্করা যা দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে। ফলে ক্লান্তি দূর হয়। সহজ লব্য এই কলা সকালের নাস্তায় নিয়মিত রাখুন।

গরুর মাংস

গরুর মাংসে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। তাই দৈহিক শক্তি বাড়াতে কম ফ্যাটযুক্ত গরুর মাংস খান।

কফি

কফি দৈহিক শক্তি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কফিতে যে ক্যাফেইন থাকে তা শক্তি বাড়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাৎক্ষণিকভাবে শক্তি বৃদ্ধি করে ক্লান্তি দূর করে কফি।

চকলেট

চকলেটে রয়েছে ফেনিলেথিলামিন ও সেরোটোনিন নামক উপাদান যা আমাদের দেহে শক্তির মাত্রা বাড়াতে সহায়ক। ভেজালমুক্ত চকলেট বেছে নিন।

ভিটামিন সি জাতীয় ফল

স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাইলে প্রতিদিন খাবার তালিকায় রাখুন ভিটামিন-সি যুক্ত  ফলমূল যেমন আঙ্গুর, কমলা, তরমুজ, পিচ ইত্যাদি। এই ফলগুলো দৈহিক শক্তি বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত উপকারী।

প্রত্যেকেরই এই খাবারগুলোর সঙ্গে পরিচয় আছে। আপনার হাতের নাগালেই এই খাবারগুলো পাচ্ছেন যা দৈহিক দুর্বলতাকে দ্রুত দূর করে আপনাকে করে তুলতে পারে প্রাণবন্ত। তাই আজে বাজে খাবার খেয়ে নিজের শরীরের ক্ষতি না করে উপরোক্ত পুষ্টিকর খাদ্যগুলো খাওয়ার অভ্যাস গড়ুন।

 ad dekhe ₹300 Per day income korun ghore bose Mobile diye | Earn money on  online in Mobile - YouTube

 



 

মঙ্গলবার, ১৫ মার্চ, ২০২২

কিশোর থেকে পুরুষ হয়ে ওঠার জীবনযুদ্ধে টিকে থাকা একজন মানুষের গল্প অপরাজিত। পাঠকদের অনেকেই গল্পের

 

অপরাজিত –

The Project Gutenberg eBook of Highways and Byways in Lincolnshire, by  Willingham Franklin Rawnsley. 

 



গত বছর পাঠকদের জন্যে এই সাইটে lihttps://mayablog59nk hate             বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কালজয়ী সৃষ্টি পথের পাঁচালী  আপলোড করেছিলাম। তারই ধারাবাহিকতায় আজ অপরাজিত , যাতে পথের পাঁচালীতে অপুর শুরু হওয়া পথচলা তার বড় হয়ে ওঠার সাথে সাথে এগিয়ে চলে নিতান্তই সাধারণ কোন বাঙ্গালী পুরুষের জীবনের চেনা বাঁকগুলো বেয়ে। পথের পাঁচালী যারা পড়েছেন, তাদের হয়তো মনে থাকবে যে গল্পটি শেষ হয় সদ্য -কিশোর অপুর নিজেকে পৃথিবীর সামনে একা আবিস্কার করার মধ্যে দিয়ে। অপরাজিত গল্পটির

 

 

 

 সমাপ্তিও তেমনই একটি নতুন যাত্রার সূচনায়। তবে ততদিনে অপু তার জীবন-মধ্যাহ্নে, যে কারণে আগের গল্পের সেই কাঁচা ছেলেটির চাইতে অনেক বেশি পোড় খাওয়া ও পরিণত একজন মানুষরূপে আমরা তাকে পাই। কিছু জিনিস বদলায়না অবশ্য – জীবনের শত প্রতিকূলতা আর অপর্ণা-লীলাদের চলে যাওয়ার পরেও অপু সেই আগের মতই সবুজ-মনের নিষ্পাপ মানুষটিই থাকে। সবাই কি আর তেমনি করে অপরাজিত থাকতে পারে

 Billboard TV (@Billboardtvuk) / Twitter

 

 


কিশোর থেকে পুরুষ হয়ে ওঠার জীবনযুদ্ধে টিকে থাকা একজন মানুষের গল্প অপরাজিত। পাঠকদের অনেকেই গল্পের অপুর মাঝে নিজেকে খুঁজে পাবেন জানি, তাই আমাদেরই কারো না কারো যাপিত জীবনের হাসি-কান্না নিয়ে লেখা এই অসাধারণ উপন্যাসটি আজ তুলে দিলাম। 

কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ সাক্ষাৎকার “লেখক  হয়ে ওঠার গল্প” – বাংলা সাহিত্য গবেষণা কেন্দ্র


সোমবার, ১৪ মার্চ, ২০২২

প্রতিদিন পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার উপায়

 

 


রান্নাঘর নতুন করে সাজান: গভীর রাতে উচ্চ ক্যালরি সমৃদ্ধখাবার খাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখতে রান্নাঘরের সাজসজ্জায় একটু পরিবর্তন আনুন। ক্যালরি বহুল খাবারের পরিবর্তে স্বাস্থ্যকর খাবার যেমন- গাজর বা অন্যান্য সবজি হাতের কাছে রাখুন। মিষ্টিজাতীয় খাবার, বিস্কুট বা চকলেট অস্বচ্ছ পাত্রে রাখার চেষ্টা করুন। 

রান্নাঘরের কাপবোর্ড সাজানোর ক্ষেত্রে ছোট প্লেটগুলো হাতের সামনে রাখুন। কারণ গবেষণায় দেখা গেছে ছোট প্লেটে খাবার খাওয়া হলে কম খাবার খাওয়া হয়।linkhttps://mayablog59.blogspot.com hate 

সুষম খাবার নিশ্চিত করুন: খাদ্যাভ্যাস উন্নত করার কথা আসলে অবশ্যই সুষম খাবার নিশ্চিত করতে হবে। পর্যাপ্ত ফল ও সবজি খেতে হবে এবং দিনে কমপক্ষে পাঁচবার। প্রতিবেলার খাবারের একটা অংশ হিসেবে এদের উপস্থিতি নিশ্চিত করুন, যেমন- সকালের নাস্তার কলা, কিছু সবুজ সবজি, পালংশাক অথবা দুপুরের খাবারে শতমূলী এবং রাতের খাবারের অর্ধেক যেন সবজি থাকে সে দিকে খেয়াল রাখুন।

 পুষ্টিকর খাবার পায় না তিন কোটি মানুষ | বাণিজ্য | দেশ রূপান্তর

 

 

 

খাদ্যতালিকায় আঁশযুক্ত খাবার যোগ করুন। যেমন- খোসাসহ আলু। আঁশযুক্ত খাবার যেন শষ্যজাতীয় হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন। এতে অন্যকিছুর তুলনায় বেশি পরিমাণে ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদান থাকে। 

পর্যাপ্ত পানি পান: পানি পানের অভ্যাস করতেই হবে। প্রথমত, পানি শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে, রক্ত প্রবাহ ঠিক রাখে এবং কোষের আর্দ্রতা রক্ষা করে তার কার্যকারিতা নিশ্চিত করে।

 

 তোমার বয়স তের বছর। ১ দিনের খাদ্য তালিকা ও গ্রহনের যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা -  Assignment 2022

 

খাদ্য তালিকা থেকে চিনি বাদ দিন: খাদ্যতালিকা উন্নত করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল চিনি বাদ দেওয়া। যখন অনেক বেশি ক্লান্ত অনুভব করবেন তখন শর্করা সমৃদ্ধ খাবার খান। এটা শরীরে দ্রুত শক্তি সরবরাহ করতে সাহায্য করে। সত্যি বলতে, চিনি শরীরের জন্য খুব একটা উপকারী নয়। শরীরকে প্রক্রিয়াজাত চিনি থেকে বিরত রাখার একটা ভালো উপায় হল প্রথম কয়েকদিন সম্পূর্ণ ডেটক্স চিনি খান, এটা শরীরে মানিয়ে গেলে পরবর্তীতে ধীরে ধীরে অপরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট খাওয়া শুরু করুন। 

যদি খুব বেশি খাদ্যের চাহিদা অনুভব করেন তাহলে নাস্তা হিসেবে বাদাম বা বীজজাতীয় খাবার খান। এগুলো স্বাস্থ্যকর পুষ্টি উপাদান ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। আর দীর্ঘক্ষণ আপনাকে ভরপুর রাখতে সাহায্য করে।

চাইলে স্বাদের পরিবর্তন ঘটাতে পারেন, যেমন- পুডিংয়ে মধুর পরিবর্তে দারুচিনি ব্যবহার করতে পারেন।


একটি ব্যক্তিগতকৃত দৈনিক রুটিন তৈরি করার 5টি ধাপ

Health tips - Home | Facebook

link hate

 

 

অভ্যাসগুলি শক্তিশালী, তবে সেগুলি গঠন করা সহজ নয় - বিশেষত ভাল অভ্যাস। আপনার দৈনন্দিন কাজ এবং ক্রিয়াকলাপের জন্য একটি সময়সূচী তৈরি করা যা আপনি ধরে রাখতে সক্ষম হবেন তা আপনাকে আরও উত্পাদনশীল, সুখী জীবনের জন্য ভাল অভ্যাস তৈরি করতে এবং খারাপগুলি ভাঙতে সহায়তা করবে।


একটি সংগঠিত দৈনিক রুটিন সেট আপ করা একটি সামান্য বিট শিল্প এবং একটি সামান্য বিট বিজ্ঞান. বিজ্ঞান আপনাকে কী করতে হবে তা নির্ধারণ করছে, যখন শিল্প কখন এটি করতে হবে তা নির্ধারণ করছে।

বৈশিষ্ট্যযুক্ত ভিডিও
একটা তালিকা তৈরী কর
প্রথমে, আপনার গৃহজীবন এবং কর্মক্ষেত্র উভয় ক্ষেত্রেই আপনাকে প্রতিদিন যা করতে হবে তা লিখুন। আপনি কীভাবে এই তালিকাটি সংগঠিত করবেন তা নিয়ে চিন্তা করবেন না; এটি একটি মস্তিষ্কের ডাম্প, একটি করণীয় তালিকা নয়। আপনি প্রতিদিন যা কিছু করেন, সেইসাথে আপনার যা করা উচিত তার সব কিছু লিখতে একটি নোটবুক সহ 30 মিনিট সময় নিন।



আপনি যদি মনে করেন যে সমস্ত কাজ এক বৈঠকে মনে রাখা খুব কঠিন, একটি নোটবুক নিয়ে যান এবং সারা দিন নোট নিন। শুরুতে, কোনো কাজই খুব ছোট নয়—আপনি যদি আপনার রুটিনে "দাঁত ব্রাশ" করতে চান, তাহলে তালিকায় রাখুন।

একটি করণীয় তালিকা তৈরি করা
আপনার দিন গঠন
প্রারম্ভিক পাখিরা মধ্যাহ্নভোজের আগে কাজগুলি সবচেয়ে কার্যকরভাবে সম্পন্ন করে, যখন রাতের পেঁচা সন্ধ্যায় তাদের সৃজনশীল শক্তির বিস্ফোরণ পেতে থাকে। আপনি কখন সবচেয়ে ভাল কাজ করবেন সে সম্পর্কে চিন্তা করুন এবং আপনার কাজগুলিকে দিনের সময়ের মধ্যে গোষ্ঠীবদ্ধ করুন যা আপনি কখন সেগুলি সবচেয়ে ভালভাবে সম্পূর্ণ করবেন তার জন্য সবচেয়ে বেশি অর্থবহ।

সকাল: সকাল প্রায়ই দরজা থেকে বের হওয়ার বিষয়ে, যা তার চ্যালেঞ্জ হতে পারে। আপনার সমস্ত প্রাথমিক কাজগুলি এখানে গোষ্ঠীবদ্ধ করুন, যেমন পোষা প্রাণীদের খাওয়ানো এবং হাঁটা, দিনের প্রথম থালা-বাসন আনলোড করা এবং স্লো কুকারে রাতের খাবার রাখা। সকালের ভিড় শেষ হয়ে গেলে, সকালকে সেই কাজের জন্য রিজার্ভ করুন যেগুলির জন্য সবচেয়ে সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা এবং সমস্যা সমাধানের প্রয়োজন। একটি প্রচলিত প্রবাদ আছে, "ব্যাঙ খাও", যা সেই কাজটিকে বোঝায় যা আপনি দিনের প্রথম প্রথম কাজটি করতে চান, তাই এটি আপনার উপর চাপিয়ে দিচ্ছে না।
মধ্যাহ্ন: এটি দিনের একটি কঠিন সময় কারণ আপনার শক্তির মাত্রা-এবং সম্ভবত আপনার সকালের কফি থেকে পাওয়া ক্যাফিন-সম্ভবত নষ্ট হয়ে গেছে। যাইহোক, এর মানে হল যে আপনি বিরক্তিকর, রুটিন জিনিসগুলি করতে প্ররোচিত হতে পারেন যা খুব বেশি মস্তিষ্কের শক্তি নেয় না। ইমেলের উত্তর দেওয়া, অ্যাপয়েন্টমেন্ট সেট করা এবং কাজ চালানোর মতো কাজের জন্য এই সময়টি ব্যবহার করুন। আপনি যদি দিনের বেলা বাড়িতে থাকেন তবে এই সময়টি নিয়মিত পরিষ্কারের জন্য ব্যবহার করুন, যেমন ডিশওয়াশার খালি করা এবং এটি ব্যাক আপ লোড করা, বাথরুম স্ক্রাব করা।

সন্ধ্যা: সন্ধ্যা সবচেয়ে ভাল কাজ করে যখন সেগুলি পরের দিনের পরিকল্পনা এবং প্রস্তুতির জন্য আলাদা করা হয়। আপনার জামাকাপড় লেআউট করুন, লাঞ্চ প্যাক করুন এবং রান্নাঘরের মতো যে ঘরে আইটেমগুলি স্তূপাকারে থাকে সেগুলি বন্ধ করুন। আপনি যদি সাপ্তাহিক সংগঠিত রুটিন অনুসরণ করেন, আপনি 15 থেকে 20 মিনিটের জন্য প্রতিদিন একটি রুম বাছাই করবেন।
বাড়ির সময় থেকে কাজ

নির্দিষ্ট পান (ঐচ্ছিক)
আপনার দিনের প্রতিটি অংশের এই ঢিলেঢালা রূপরেখার মধ্যে, আপনি আপনার ইচ্ছামত নির্দিষ্ট পেতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি আপনার সকালের জন্য একটি রুটিন লিখতে চাইতে পারেন যা দেখতে এরকম কিছু:

সকাল 6 টা: ঘুম থেকে উঠুন, দাঁত ব্রাশ করুন এবং ঝরনা করুন
6:30 am: প্রাতঃরাশ
সকাল ৭টা: বাড়ি থেকে বের হও
7:15 am: বাচ্চাদের স্কুলে ফেলে দিন
7:30: অফিসে পৌঁছান
এটি একটি খুব বিশদ সময়সূচী, তবে কিছু লোক এতে আরও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতে পারে - অন্তত 

 

 

 

যতক্ষণ না তারা রুটিনটি আটকে যায়।

একটি খুব বিস্তারিত তালিকা তৈরি করা

নমনীয়তার জন্য সময়সূচী করুন
জীবন এমনকি সবচেয়ে বিস্তারিত রুটিনের পথে চলে। মূল বিষয় হল আপনার সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং কাজগুলির জন্য ব্যবহার করার জন্য আপনার সবচেয়ে উত্পাদনশীল সময়গুলি এবং আরও জাগতিক কাজগুলি করার জন্য আপনার সর্বনিম্ন উত্পাদনশীল সময়গুলিকে ব্যবহার করা। এমন সময় থাকতে পারে যখন আপনি সাধারণত কাজের জন্য আলাদা করে রাখা ঘন্টার মধ্যে আপনাকে ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্টে যেতে হবে, বা আপনার সন্ধ্যাকে একটি সামাজিক জমায়েত দ্বারা নেওয়া হয় — একটি দৈনিক রুটিন হেঁচকি থাকা সত্ত্বেও জিনিসগুলিকে মসৃণভাবে প্রবাহিত করবে।

 

 অনলাইনে ইনকাম ২০২১ ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় পর্ব ১ | Easy way to  earn money online from home Part 1 - Uipoka



একটি বিরতি নিচ্ছি

টেস্ট ড্রাইভ আপনার নতুন রুটিন
30 দিনের জন্য একটি টেস্ট ড্রাইভের জন্য আপনার নতুন রুটিন নিন। কিভাবে এটা মনে করেন? আপনি কি এমন সময়ে ক্রিয়াকলাপগুলিতে আপনার কাজগুলি নির্ধারণ করেছেন যা অর্থপূর্ণ? আপনি জিনিস সামঞ্জস্য করা প্রয়োজন? কেস-বাই-কেস ভিত্তিতে কাজ করছে না এমন যেকোনো কিছুকে টুইক করুন এবং তারপর আপনার নতুন রুটিন আপনার জন্য কীভাবে কাজ করছে তা দেখতে 30 দিন পর মূল্যায়ন করুন।

 

https://mayablog59

চট্টগ্রামে পদ্মা সেতুর রেপ্লিকা, নগরজুড়ে আয়োজন

  চট্টগ্রামে পদ্মা সেতুর রেপ্লিকা , নগরজুড়ে আয়োজন   https://mayablog59.blogspot.com  পদ্মা সেতু উদ্বোধনের উৎসবের রেশ শুধু পদ্ম...

new blog